কিছুক্ষণ পর আমিও বেড়ুলাম তবে ড্যূপ্লিকেট চাবি সাথে নিয়ে. কিছুক্ষণ পর আমি ফিরে আসলাম. এবার আমি আমার আস্তানা সাজাতে লাগলাম. বাতরূম এর দরজার সামনে একটা স্টূল রেখে ওটার ওপর দাড়িয়ে হার্ডবোর্ডটা সরিয়ে দিলাম. এরপর বাবার পুরানো লুঙ্গিটা, একবোতল জল, একটা খালি বোতল (মোতার জন্য) উপরে তুলে নিলাম. তারপর আমিও উঠলাম. লুঙ্গিটা বিছিয়ে দিলাম. দেখলাম ভেন্টিলেটার দিয়ে মা’র ঘরটা পুরো দেখা যাচ্ছে আর খাটটা একদম ফেস টু ফেস পজিশনে. এবার আমি নেমে এলাম. আমার ঘরে একটা দরজা আছে যেটা দিয়ে উত্তর দিকে বের হওয়া যায়. দরজাটা এতদিন ভেতর থেকে তালা মারা ছিলো. আজ দরজাটা কা লাগাবো ভেবে আমি ভেতর থেকে তালাটা খুললাম. আর বাইরে দিয়ে লাগিয়ে দিলাম. আমার কাজ মোটামুটি শেষ. আমি এবার বেড়ুলাম. রাত ৯টার দিকে মা ফোন করতেই আমি বাড়ি এসে খেয়ে নিলাম. মা – শোন তোর মাসি আজ আমার সাথে থাকবে. তুই এসে দরজাই টোকা দিবিনা. আগে আমাকে ফোন করবি নইলে তোর মাসির ঘুমের ডিস্টার্ব হবে. বুঝেছিস? আমি. হ্যাঁ মা. আমি বেড়ুলাম তবে. মা. হ্যাঁ যা. আমিও যাই অনুরাধাকে ডেকে আনি. দুজন একসাথে বেড়ুলাম. মা মাসির বাড়িতে ঢুকতে আমি আমার ঘরের ডিতিও দরজা দিয়ে ঢুকে...